বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
জাকির সিকদারঃ বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক অবস্থায় সুষ্ঠ ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই বলে মন্তব্য করেছেন জানিবাপ টিমের চেয়ারম্যান জাকির সিকদার। বাংলাদেশের জনপ্রিয় মুসলিম জাতির জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে গ্রহণযোগ্যতা কার বেশি বর্তমান সময়ে। এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে সবসময়ই। জাতীয় নির্বাচনের পূর্ব মূহুর্তে।
দাঁড়িপাল্লা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী,হাতপাখা চরমোনাই পীরের, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, ধানেরশীষ খালেদা জিয়া, নৌকার শেখ হাসিনা।
জনপ্রিয় দল ক্ষমতার উৎস জনগণের, ভোট দিয়ে দেশ পরিচালনা করার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সুষ্ঠ ভোটের দরকার।
জাতীয় নির্বাচন পর্যাবেক্ষক দলের চেয়ারম্যান জাকির সিকদার বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে, দেশের মানুষ চায় সুষ্ঠ ভোটের অধিকার।
আজ থেকে ৫০ বছর সময়ে অতিবাহিত হলেও জনগণের মধ্যে সুষ্ঠ ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারেনাই বলে মন্তব্য করেছেন আমজনতা অরাজনৈতিক জনগন।
দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি হবে একথাটি ভুলে গেছে রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের জন্য মনগড়া সিদ্ধান্ত, আইন,নিয়ম নীতি রিতী প্রচলিত হযে আসছে।
বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী ৯০% মানুষ। দশ % লোকের আমলাতান্ত্রিক বিষয় নিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত কথামালা নিয়ে কুটনৈতিক বুদ্ধি দিয়ে বিদেশি চাপেই বড় রাজনৈতিক দলের নেতারা ভাবছেনা দেশের আমজনতার কথা।
দেশের মানুষের উপর বড় বড় আগুনের লেলিহান বিডিআর দরবারে আগুন, বঙ্গবাজারে আগুনের মত জ্বালাময়ী হচ্ছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সভা সেমিনার করতে আগ্রহী করে তোলাসহ অন্যান্য সহনশীলতা বাড়াতে হবে।
দেশের মানুষের উপর জুলুমকারী রাজনীতি দলের হাত যাতে না পড়ে সে জন্য সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই। সুষ্ঠ ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে তিন বাহিনীর প্রধান সমন্বয় করে একজন আগ্রহী হতে হবে দেশ রক্ষায়।
আজ বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতার অসহায় দিনের মধ্যেই রাজনৈতিক মারপ্যাচে দিনযাপন করছে।
কার ভোট কাজে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে তাহা প্রমাণ করতে সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই।আইনশৃংলা রক্ষা পেতেই সেনাবাহিনীর টিম ও সাংবাদিক টিম মাঠে ময়দানে অবস্থান নিয়ে কাজ করতে হবে।
দেশের মানুষের উপর রাজনৈতিক আস্থা ফিরে আসতে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের বিকল্প নাই।
জানিবাপ টিম মনে করে জাতীয় মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থা কাজের সুযোগ দেওয়া দলমত নীতিগত বাক স্বাধীনতা চায় বাংলাদেশের জনগন।
প্রধানমন্ত্রী হওয়া বড় কথা নয় দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও এজন্য দরকার নিরপেক্ষ সরকার। দলীয় কারো অধীনে সুষ্ঠ ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা পায়না।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বাংলাদেশের জনগন সুষ্ঠ নিরপেক্ষ ভোট দেওয়ার ফিল্ড তৈরি করা। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে সরকারি সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে সকল মসজিদের,স্কুলের, মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম সন্তানের।
বিএনপির তারেক জিয়া বলেন, দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি নিপিড়ন চলছে।
জামাতের নেতা জেলকারাবন্দী দেলোয়ার হোসেন সাঈদী বলেন, বাংলাদেশের মুসলিম জনতার উপর নিধন চলছে, আলের উপর জুলুমকারী রাজনীতি দলের হাত বড় লম্বা হয়ে আসছে।দেশে ইসলামের ধর্মীয় বিশ্বাসের আবেগের মানুষের উপর জুলুমকারা হচ্ছে। ধর্মের টান কমেছে রাজনৈতিক দলের মধ্যেই। একজন খাটি আলেমকে ধর্মমন্ত্রী করা হয়নী বিগত ৫০ বছরে।
চরমোনাই পীরের হাতপাখা বলেন,দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি নাই,আছে পেটনীতি। দল ক্ষমতার উৎস জনগণের। জনগনই নাই বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলের উপর। কারসাজির প্রবণতা বেড়েছে। মিথ্যা কথা দিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে কত কি করছে বাংলাদেশের দলের নেতারা।
আওয়ামী লীগের সরকার বলেন, দেশ সন্তান সাংবাদিক মানুষের জন্য আমরা নিরাপদ নিরাপত্তা ব্যবস্থা কায়েম করে চোর ডাকাত মুক্ত বাংলাদেশ গড়েছি।বড় ব্রিজ সহ বড় মেগা প্রকল্প কাজের মূল ধারায় রাজনৈতিক কুটনৈতিক বুদ্ধি করে দেশের ভাবগাম্ভীর্যের রক্ষা পেতেই আওয়ামী লীগ এগিয়ে চলছে।
ভোট কেন্দ্রে সাংবাদিকদের টিম থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে আগ্রহী আওয়ামী লীগ।
দেশের মানুষের উপর রাজনৈতিক আস্থা ফিরে আসতে আহবান করেন জাতীয় নির্বাচন বাংলাদেশ পর্যাবেক্ষক দলের চেয়ারম্যান জাকির সিকদার। তিনি গবেষণা করে দেশের ভাবগাম্ভীর্যের রক্ষা পেতেই কাজ করেন রাজনীতি হবে মানুষের জন্য। গবেষক সাংবাদিক জাকির সিকদার বলেন,দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও এজন্য দরকার নিরপেক্ষ সরকার। সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই আমার ধারনা।
লেখক গবেষক সাংবাদিক জাকির হোসেন সিকদার, সদস্য ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন।
চেয়ারম্যান, জানিবাপ।
০১৭০৭২৩৪১৯৭